Some Motivational Speech By Hazrat Usman (R.A)

শান্তির সাথে জীবন যাপন করার পরও যে ব্যক্তির আকাঙ্খা মিটে না, তার পক্ষে তৃপ্ত হওয়া সম্ভব না।

পার্থিব জীবনের ভোগ বিলাশ অনন্ত জীবনের প্রাপ্য হ্রাস করে দেয়।

আখেরাতের চিন্তা বাদ দিয়ে যত কিছুই করা হোক তার সবটুকুই দুনিয়াদারী।

মানুষের হক সম্পর্কে যে সচেতন নয় সে আল্লাহর হক সম্পর্কে কখনই সচেতন হতে পারেনা।

আমল বিহীন এলেম অনেক সময় উপকারী হতে পারে, কিন্তু এলেম বিহীন আমল কখনো উপকারী হয় বলে আমার জানা নেই।

আল্লাহ পাক থেকে যা কিছু আসে তা হৃষ্টচিত্তে মেনে নিতে পারলে দুনিয়াই তার জন্য জান্নাত হয়ে যায়।

পোষ্যদের জন্য যে ব্যক্তি মেহনত করে সে মেহনত জেহাদেরত ব্যক্তির পুন্যের সমান।

জান্নাতে যাওয়ার পর ক্রন্দন করা যেমন অকল্পনীয় ব্যাপার হবে, তেমনি দুনিয়ার জীবনে হাসিউল্লাসও যে কোন বুদ্ধিমান ব্যক্তির পক্ষে অচিন্তনীয় ব্যাপার।

অতিরিক্ত বিনয় মোনাফেকির আলামত।

যত দুরবস্থায়ই পতিত হও না কেন আদর্শের ক্ষেত্রে পরাজয় বরণ করোনা।

নিজের বোঝা যতই কম হোক না কেন তা অন্যের উপর চাপাতে চেষ্টা করোনা।

হে মানব সকল আল্লাহপাক তোমাদিগকে তার আনুগত্যের জন্যই সৃষ্টি করেছেন, তোমরা কিনা অন্যের আনুগত্য করতে উৎসাহ বোধ কর।

মুখ বন্ধ করে ফেলাই ক্রোধের সর্বোত্তম চিকিৎসা।

আমল বিহীন এলেম অনেক সময় উপকারী হতে পারে।

দুনিয়াকে যে যত বেশী চিনেছে, সে এর দিক থেকে ততবেশী নিস্পৃহ হয়েছে।

জান্নাত যথার্থ জানার পরও দুনিয়াতে আরাম আয়েশ তালাশ করে ।শয়তান “কে শত্রু জানার পরও তার অনুসরন করে।

জিহ্বার স্খলন পদস্খলনের চেয়েও বেশি বিপদজনক।

কটুভাষী ব্যক্তি তিন প্রকার লোক কে আহত করে। প্রথমত নিজ আত্বা কে, দ্বিতীয়ত যার প্রতি মন্দ কথা বর্ষীত হয় তাকে, এবং তৃতীয়ত যে তা শুনে তাকে।